ভারতের চেয়েও কমে আড়তে ঢুকেছে চীনা-পাকিস্তানি পেঁয়াজের চালান
দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ কমে যাওয়ায় নতুন করে খালাস হচ্ছে চীনা ও পাকিস্তানি পেঁয়াজের চালান। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে সরেজমিনে দেখা যায় এ দৃশ্য। আমদানিকৃত ভারতের পেঁয়াজ যেখানে প্রতি কেজি পাইকারি দর ৯৫-৯৭ টাকায় বিক্রি হয় সেখানে পাকিস্তানি পেঁয়াজ ৮০ ও চীনা পেঁয়াজ ৬০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম খাতুনগঞ্জের হামিদ-উল্লাহ মার্কেট আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, পাকিস্তান ও চীনের পেঁয়াজ ৮-১০ দিন হলো আড়তে এসেছে। দামে কম ও আকাড়ে বড়ো হওয়ায় খাবার হোটেলগুলোতে পেঁয়াজগুলো চলে বেশি।
উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপপরিচালক ড. মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, পচনশীল এসব পণ্য দ্রুত খালাসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করছি। এরই মধ্যে চীনা ও পাকিস্তানের পেঁয়াজের দুটি চালান খালাস হয়েছে।
বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট জানান, নিত্যপণ্যের বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার মাঝখানে এতোদিন যাবত কমিশন এজেন্টস নামে একটি মধ্যস্বত্বভোগী বিরাজমান ছিলো। এরা দু-পক্ষের মধ্যে থেকে লাভের একটি বড় অংশ হাতিয়ে নিত। বর্তমানে এরা কেউ সংক্রিয় আছে আর কিছু সংখ্যক গাঢাকা দিয়েছে। যদি এটি বন্ধ করা যায় তাহলে সব পণ্যের দাম এমনিতেই কমে যাবে।