বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের মতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্র বাড়াতে বিশেষায়িত একটি দল গঠন করা যেতে পারে। তিনি বলেন, চীন, বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রসারে চীনের প্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আগামী ৫ বছরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন। এতে বন্ধুরাষ্ট্র চীন আরও বৃহৎ পর্যায়ে পাশে থাকতে পারে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সোমবার (৪ মার্চ) সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ কথা জানান। এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেন।
সৌজন্য সাক্ষাতের পর সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সহযোগিতা উত্তরোত্তর বাড়ছে। সহযোগিতার ক্ষেত্র বাড়াতে একসঙ্গে বসা জরুরি ছিল। আগামী পাঁচ বছরে বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধ, শক্তিশালী ও উন্নত হবে।
বৈঠকে তারা চীনের অর্থায়নে নেওয়া প্রকল্প, লিথিয়াম ব্যাটারি ফ্যাক্টরি স্থাপন, সেমি কন্ডাক্টর ফ্যাক্টরি স্থাপন, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল, ব্যাটারি স্টোরেজ সিস্টেম, স্মার্ট মিটার, সোলার বিদ্যুৎ প্রকল্প, বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ, গ্যাস উত্তোলন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন ।