খুশকি, চুলপড়া ও চুলপাঁকায় যেভাবে বানাবেন করলার তেল
ডায়বেটিস রোগিদের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রয় রাখাতে প্রথমেই ব্যবহার হয় করলা। তাছাড়া সাধারণ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অল্প খরচের মধ্যে করলার ভূমিকা অতুলনীয়। ফলে চিকিৎসকেরাও মেডিকেলের নানান ক্ষেত্রে করলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আরো মজার ব্যাপার হলো করলা খাওয়া ছাড়াও করলা চুলের নানা সমস্যাও সমাধান করতে পারে।
চুলের সমস্যা সমাধানে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন করলার তেল। এটি তৈরি খুবই সহজ। প্রথমে তেলের সঙ্গে করলা ভালো করে চটকে নিতে হবে। মিশ্রণটি যাতে তরল হয়। এরপর সাথে সাথেই ব্যবহার করা যাবে মিশ্রণটি। তবে দীর্ঘদিন এই মিশ্রণ ব্যবহারের জন্য উপযোগি নয়।
করলার তিন উপকারিতা :-
১) মিশ্রণ ভালো করে মাথায় মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তারপর শ্যাম্পু করে নিলে চুলের গোড়া মজবুত ও উঁকুনের জন্য ভালো উপকার পাওয়া যায়।
২) অল্প বয়সেই পাকা চুলের সমস্যা দূর করতে করলার তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথমে করলা তেল মাথার ত্বকে ভালো করে মেখে নিতে হবে। তারপর ৩০-৪০ মিনিট হলে ধুয়ে ফেলতে হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২ বার ব্যবহার করলেই এতে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
৩) খুশকি একটি বিরক্তিকর সমস্যা। খুশকির সমস্যা থাকলে চুলও বেশি পরে। এ থেকে থেকে রেহাই পেতে প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে করলার তেল মাথায় দিলে খুশকির সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।